fbpx

আমি কোন রত্ন কখন ধারণ করব , কেন ধারণ করব ?
QUARTZ CRYSTAL: Energizer and Amplifier – শক্তিকারক এবং সম্প্রসারক । পৃথিবীর খুবই পরিচিত খনিজ দ্রব্য। প্রাকৃতিক স্ফটিক বা স্ফটিক পাথর নামেও পরিচিত। প্রধান শব্দ : যোগাযোগ, প্রজ্ঞা, চিন্তার স্বচ্ছতা, সাধারণ নিরাময়কারী, স্মৃতিশক্তি, ধ্যান, স্থানান্তর, জাগ্রততা, পরিচ্ছন্নতা, হৃদয়ের পবিত্রতা, খাটিত্ব, উদ্দেশ্য/সংকল্প, উন্নত সচেতনতা, ইতিবাচক চিন্তাশক্তি, ছন্দময় হৃদয় এবং ভালবাসা।

Metaphysical Properties বা বিমূর্ত গুণাবলী : সবচেয়ে ক্ষমতাসম্পন্ন, বহু উদ্দেশ্য নিরাময়ক পাথর, অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র কোন বিষয়ে নিজের উচ্চ ধারণা পোষণ করা এবং অবহেলাপূর্ণ অথবা অপমানজনক শৈশবের ব্যাথা নিরাময়কারী। Quartz Crystal পাথরটি আপনাকে আত্মগ্লানিতে ভোগতে দিবে না এমনকি আত্মকরুনায়ও নয়। পাথরটি অন্যান্য পাথরের শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কোয়ার্জ পাথর আবেগীয় শক্তি সর্বদা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম। Quartz Crystal পাথরকে বলা হয় ‘গরীবের হীরক’ কেননা শরীরের সবগুলো গ্রন্থি ও চক্র Continue Reading…

(Commenting: OFF)

অবয়কাত শালগ্রাম শিলা

নাম, আকার ও প্রকারভেদ শালগ্রাম শিলা প্রায় অভিন্ন বর্ণের। তবে পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে দূর্লভ শালগ্রাম শিলা হচ্ছে- অবয়কাত শালগ্রাম শিলা।
সূর্যোদয়ের পর ঘোর অন্ধকার, যেমন দূরীভূত হয়ে চতুর্দিক আলোকিত করে, তদ্রুপ এই শালগ্রাম শিলাটি যে ব্যক্তির বাড়ীতে স্থাপন করা থাকবে সে বাড়ীর সকল সদস্যের জীবনের অন্ধকার চিরতরে নাশ হয়ে যাবে। সুনাম, সুখ্যাতি, যশ, গৌরব, অর্থ, প্রতিপত্তি, আধিপত্য বিস্তার অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাবে। নতুন নতুন সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। মানুষের সাথে সু সম্পর্ক বজায় থাকবে। শত্রুগণ মিত্ররূপ ধারণ করবেন ও শত্রুজয় ঘটবে। লোক পূজ্যনীয় হবেন, সমাজে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসা-বাণিজ্য কোথায় গিয়ে যে পৌছাবে যা কল্পনাও করা যায় না। গচ্ছিত সুনাম, সম্পদ, রক্ষা হবে এবং পুন: উদ্ধার হবে। রাজনীতির ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান দান করবেন। অবয়কাত শালগ্রাম শিলা অতীব দূর্লভ বস্তু। বলতে গেলে পাওয়াই যায় না। বিশ্বের বড় বড় রাজন্যবর্গ পরিবারে, বড় বড় ব্যবসায়ীর বাড়ীতে এই পবিত্র শালগ্রাম শিলাটি থাকতে পারে বলে অনুমেয়। শাস্ত্রে উল্লেখ করা আছে যে একবার শালগ্রাম শিলা স্পর্শ করলে কোটি জন্ম অর্জিত পাপ ধ্বংস হয়, বর্তমান জন্মের তো হবেই (সুবহানাল্লাহ)।তবে স্পর্শের বিধি বিধান অবশ্যই জানা থাকতে হবে। তথ্যসূত্র গরুড় পুরাণ পৃষ্ঠা ৯০ Continue Reading…

(Commenting: OFF)

ত্রৈলক্যমণি ( TROILOKKO MANI ) দুষ্প্রাপ্য দুর্লভ মণি ( যাহা দেখতে রত্নের মত ) যে কোন রত্ন অপেক্ষা কোটিগুন কার্যকরী এবং শক্তিশালী অভূতপূর্ব সুফল প্রদানকারী। সূর্যোদয়ের পর ঘোর অন্ধকার, যেমন দূরীভূত হয়ে চতুর্দিক আলোকিত করে, তদ্রুপ এই ত্রৈলক্য মণি রত্নটি যে ব্যক্তির বাড়ীতে স্থাপন করা থাকবে অথবা সঙ্গে থাকবে সে বাড়ীর সকল সদস্যের জীবনের অন্ধকার চিরতরে নাশ হয়ে যাবে। সুনাম, সুখ্যাতি, যশ, গৌরব, অর্থ, বিত্ত, প্রভাব প্রতিপত্তি, আধিপত্য বিস্তার অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাবে যা আপনাকে আশ্চর্যমণ্ডিত করে তুলবে তৎসঙ্গে স্ত্রী -সন্তান সহ পরিবারের একাত্মতা সর্বদা বিরাজমান থাকবে। নতুন নতুন সম্পর্ক সৃষ্টি হবে ঠিক তদ্রুপ প্রতিনিয়ত অভাবনীয় ভাবে আকস্মিক সুযোগ সৃষ্টি করবে। মানুষের সাথে সু সম্পর্ক বজায় থাকবে। শত্রুগণ মিত্ররূপ ধারণ করবেন ও শত্রুজয় ঘটবে। মানুষের শ্রদ্ধার পাত্র হবেন, সমাজে ব্যাপক ভাবে/ অত্যধিক হারে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ব্যবসা ও সম্পদ আকস্মিক ক্ষতি হতে রক্ষিত থাকবে (By the grace of the Almighty ALLAH) রাজভাগ্য যোগ সক্রিয় হবে বিশেষ করে কেউ যদি রাজনীতিতে সচেষ্ট থাকেন। তিনি নির্বাচনেও জয় লাভ করবেন । (পরীক্ষিত – প্রমাণিত এবং সামাজিক মর্যাদার কারণে আমরা নাম ঠিকানা প্রকাশ করি না ) ব্যবসা-বাণিজ্য কোথায় গিয়ে যে পৌছাবে যা কল্পনাও করা যায় না। গচ্ছিত অর্থাৎ নষ্ট হয়ে যাওয়া সুনাম, সম্পদ, রক্ষা হবে এবং পুন: উদ্ধার হবে। রাজনীতির ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান দান করবেন। ত্রৈলক্য মণি রত্নটি অতীব দূর্লভ বস্তু। বলতে গেলে পাওয়াই যায় না। বিশ্বের বড় বড় রাজন্যবর্গ পরিবারে,বড় বড় ব্যবসায়ীর বাড়ীতে এই পবিত্র ত্রৈলক্য মণি রত্ন থাকতে পারে বলে অনুমেয়। উদাহরণ স্বরুপ- যদি একজন নিঃস্ব ব্যক্তির গৃহে এই ত্রৈলক্য মণি (TROILOKKO MANI) রত্নটি স্থাপন করা যায় তবে উক্ত ব্যক্তিও প্রাচুর্য্য ও বিত্তের অধিকারী হবেন সন্দেহ নাই। ত্রৈলক্য মণি রত্ন যার গৃহে স্থাপিত থাকবে সেখানে সর্বদাই চর্তুবর্গযোগ (অর্থ, মোক্ষ, কাম, সিদ্ধী) বিরাজ করবে। মূল্য : সংগ্রহে আলোচনা সাপেক্ষে । ত্রৈলক্য মণি রত্নটির ওজন : ১৫- ২৫ গ্রাম, এর অধিক ওজনেরও পাওয়া যেতে পারে। ত্রৈলক্য মণি রত্ন আংটিতে কিংবা লকেট করে গলাতে ,নারী পুরুষের বাহুতে ব্যাবহারে অধিক মাত্রায় শুভ ফল পাওয়া যায় । ব্যবহার বিধি : ত্রৈলক্য মণি রত্নটি নিজ বাড়ী বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অথবা নিজ দেহে ধারণ করার মনস্থির করে থাকলে, ত্রৈলক্য মণি রত্ন গ্রহনের পূর্বে, ত্রৈলক্য মণি রত্ন স্থাপনের / দেহে ধারনের সময় এবং ত্রৈলক্য মণি রত্নটি স্থাপনের পর, দেহে ধারনের পর বিশেষ করে স্থাপনের ২ মাসের মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু বিধি বিধান মেনে চলা অতীব জরুরী বিধায় ত্রৈলক্য মণি রত্নটি স্থাপন কিংবা দেহে ধারণ সংক্রান্ত সকল প্রকার বিধি বিধান হাসান কবির নিজেই আপনাকে জানিয়ে দিবেন। সার সংক্ষেপ :

ত্রৈলক্য মণি রত্ন স্থাপনের পর হতে – •

সকল প্রকার অশুভ প্রভাব দূরীভূত হবে। •

কৃত ও বর্ষিত নষ্ট দুষ্টির(জাদু বান-টোনা) প্রভাব পূর্নাঙ্গরূপে বিনাশ হয়। •

হাজার চেষ্টা করেও কেউই বিন্দুমাত্র ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। •

জ্ঞাত ও অজ্ঞাত পাপ নাশ হয়। •

পরিবারের সবার উন্নতি সাধিত হয়।

• স্ত্রী -সন্তান সহ পরিবারের একাত্মতা সর্বদা বিরাজমান থাকবে। •

পরিবারের কর্ত্তাব্যক্তি ইচ্ছাধারী রূপ ধারণ করতে পারবেন। •

লোক ব্যবহার কৌশল অবলম্বণ করতে হবে না, মানুষ এমনিতেই বশীভূত হবেন। •

ব্যবসা ও সম্পদ আকস্মিক ক্ষতি হতে রক্ষিত থাকবে। •

যত বড়ই বাস্তু দোষ থাকুক না কেন তাহার কুপ্রভাব বাড়ীর কোনই ক্ষতি করতে পারবেনা । • রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে সর্বদাই সুপ্রভাবের ফলাফল দান করবেন। নির্বাচনে জয় লাভ সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ্‌ । • রাজভাগ্য যোগ সক্রিয় হবে বিশেষ করে কেউ যদি রাজনীতিতে সচেষ্ট থাকেন। •

পূর্ব পুরুষদের অভিশাপ ও বর্তমান অভিশাপ নাশ হয়।পুরো জীবন চিত্র পাল্টে দিতে সক্ষম যদি গৃহে / দেহে ত্রৈলক্য মণি রত্ন ধারণ / স্থাপন করা থাকে। সতর্কতা :

ক্রয় করুন বা নাই করুন এই রত্ন সম্পর্কে কোন প্রকার অহেতুক মন্তব্য করবেন না প্লিজ। এতে আপনারই মঙ্গল নিহিত।

সতর্কতা ঃ কেউ ইমেজ ডাউনলোড করে সাথে রাখবেন না প্লিজ । ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায় ।

সর্ব্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট দৃশ্যমান প্রাকৃতিক সম্পদের আপনার দ্বারা যেন কোন প্রকার ব্যত্যয় না ঘটে এই শুভকামনায় বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে জন্ম গ্রহণকারীর পক্ষ থেকে বিশ্ব-মানব সভ্যতার কল্যাণময় প্রার্থনা জানাচ্ছি।

শান্তি লাভ করুন।
হাসান কবির।
জ্যোতিষ, বাস্তুবিদ
রাজেশ্বরী কনসাল্টেসন লিমিটেড
ঢাকা, বাংলাদেশ ।

(Commenting: OFF)